সিগারেট খেলে আপনার যে ১৫ টি রোগ হতে পারে বিস্তারিত জেনে রাখুন

সিগারেট খেলে যে ১৫ টি রোগ হয়প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আজকে গল্পটি খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হতে চলেছে । আজকে আমরা জানবো সিগারেট খেলে আমাদের শরীরে কি কি ক্ষতি হতে পারে। এবং এই সিগারেটের দাঁড়ায় আমাদের শরীরে কি কি রোগ বাসা বাঁধছে ।অনেকে এই সিগারেট তার ক্ষতি করছে জেনেও কোন দ্বিধা সংকোচ 

সিগারেট-খেলে-আপনার-যে-১৫-টি-রোগ-হতে-পারে-বিস্তারিত-জেনে-রাখুন
ছাড়াইপ্রতিনিয়ত খেয়ে যাচ্ছে । কিন্তু তারা যে বিষয়গুলো সিরিয়াসলি নিচ্ছে না তারা পড়বে অনেক বড় বিপদে । এই সিগারেট খেলে কি কি ক্ষতি হয় এই তথ্যগুলো জানার জন্য , আপনি হয়তো অনেক ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করেছেন। কিন্তু 

আপনার মন পছন্দ তথ্য পাননি আশা করি আমার এই পোস্টটি পড়ার পরে আপনি ক্লিয়ার হয়ে যাবেন যে সিগারেট খেলে মানব দেহে কি কি ক্ষতি হয় । চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সিগারেটের ক্ষতিকর দিকগুলো কি কি ।

সিগারেট খেলে যে ১৫ টি রোগ হয়

আজকে আলোচনা করব যে সিগারেট খেলে কি কি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে । যারা সিগারেট খায় তারা কারণে অকারণে সব সময় যখন মন চায় সিগারেট খায় । কিন্তু তারা হয়তো জানে না এই যে সিগারেটটি খাচ্ছে । এই সিগারেট কি তার স্বাস্থ্যের জন্য উপকার না ক্ষতি করছে এই বিষয়ে তারা ভাবে না। আসলে যারা আপনারা সিগারেট খান তারা মনের অজান্তেই আপনার সর্বনাশ 

আপনি নিজে করেন । প্যাকেটের উপরে লেখা থাকে সিগারেট খেলে ক্যান্সার হয় এতে মৃত্যুর কারণ । তারপরেও মানুষ দেখে সিগারেট খায় । কিন্তু সে হয়তো জানে না এছাড়াও আরো অনেক ভয়াবহ রোগ আছে যা মৃত্যুর থেকেও ভয়ানক । চলুন তবে জেনে নিন কি কি সমস্যা হতে পারে সিগারেট খেলে।

১) সর্বপ্রথম কোথায় সিগারেট খেলে আপনার মৃত্যু অনিবার্য ।

২) শুধু সিগারেটই হয় তামাক জাতীয় সকল জিনিস সেবন করার ফলে তুমি হতে পারে ক্যান্সার।

৩) কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ এটি এক ধরনের ভাইরাস ।

৪) ডায়াবেটিস হয়।

আরো পড়ুনঃ নাক দিয়ে রক্ত পড়া রোগের নাম

৫) ফুসফুস নষ্ট হয়ে যায় ।

৬) ব্রেন স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ৯০% ।

৭) সিগারেট খাওয়ার ফলে আপনার হরমোনের সমস্যা হয়। এর ফলে আপনার বাচ্চা নাও হতে পারে।

৮) সিগারেট খাওয়ার ফলে আপনার চোখ নষ্ট, হয়ে যেতে পারে ।

৯) ওরাল ক্যাভিটির মতো ভয়াবহ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে ।

১০) লিভার নষ্ট হয়ে যায় ।

১১) কিডনি নষ্ট হয়ে যায় ।

১২) হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায় ।

আরো পড়ুনঃ ডিপ্রেশন রোগী চেনার উপায়

১৩) পেটের ভিতর বিভিন্ন ক্ষতি করে ।

১৪) সিগারেট খাওয়া হলে ছেলেদের শুক্রানু নষ্ট হয়ে যায় ।

১৫) মেয়েদের সন্তান না হওয়ার সমস্যা।

এছাড়া আরো অনেক ধরনের ভয়াবহ রোগ এর আশঙ্কা ও ঝুঁকি বেড়ে যায়। যার ফলে একটি মানুষ শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রতিবন্ধীও হয়ে যেতে পারে । তাই আমাদের সবাইকে সিগারেট ত্যাগ করা । সিগারেট আমাদের যে ভয়াবহ দিক গুলির মধ্যে ধাবিত করছে ।তা একসময় আমাদের মৃত্যুর কারণ হলো দাঁড়াবে । সিগারেটের ক্ষতি হয় তো একসঙ্গে উপলব্ধি করা যায় না। । কিন্তু ফিরে আসতে আসতে আপনার শরীরকে ওকেজ করে তুলবে।

সিগারেট খেলে কি কি রোগ হয়

সিগারেট খেলে কি ক্ষতি হতে পারে এই কথাটি সবার মাথাতেই ঘুরে । এরপরও মানুষ জেনেশুনে সিগারেট খেয়ে থাকে বা বিভিন্ন ধরনের তামা সেবন করে থাকে । স্বাস্থ্যের উপর তামাক যে ধরনের ক্ষতি করে বা প্রভাব ফেলে তার কিছু নমুনা নিচে বিশ্লেষণ করা হলো । সর্বপ্রথম ধূমপান নিয়ে গবেষণা করেন 

বিজ্ঞানী রিচার্ড ডল ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে ১৯৫০ সালে গবেষণা করেন । এই গবেষণায় ধূমপান খাওয়ার ফলে কিডনি,হার্ট, ফুসফুস , ক্যান্সার ইত্যাদি এ ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ বার্তা দেন গবেষণা করার পর । যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর । কিন্তু এরপরে ১৯৫৪ সালে চার বছর পর গবেষণা করেন 

সেখানে ছিল প্রায় ৪০হাজার সাইন্টিস্ট গবেষণা করেন । এখানে আরো অনেক কিছু যুক্ত করেন যা আগে ছিল না। যেমন স্মৃতিশক্তির ক্ষয় , মৃত্যুর কারণ এছাড়া আরো অনেক ধরনের সমস্যা প্রমাণ করে । বিশ্ব হিসেবে গবেষণা করলে দেখা যায় এই সিগারেটের কারণে প্রায় ৬০ লক্ষ এর বেশি মানুষ তামাক 

সেবনের ফলে বা খাওয়ার ফলে মারা যায় । এরপরেও যেই কয়টি থাকে তার মধ্যে প্রায় ১০% মানুষ সিগারেটটা আসক্ত থাকে । তামাক সেবনের ফলে মূলত উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তনালীর রোগ হতে পারে । এর প্রভাব ফেলতে আমাদের গবেষণা করতে হবে যে , এই সিগারেটটি একটি মানুষ কতক্ষণ ধরে খাচ্ছে 

বা এর পরিমাণ কত । এখন দেখা যায় অল্প বয়স থেকেই এই সিগারেট ও আমাকে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে যুব সমাজ । যার ফলে পৃথিবী পড়ছে বিশাল হুমকির মুখে । এই তামাক ও সিগারেটের প্রভাব দিন দিন বেড়ে চলেছে। যার ফলে যুব সমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে । এই সিগারেটের সবচেয়ে বেশি একটি খারাপ দিক হলো 

আপনার দেহে শুক্রাণুর পরিমাণ কমিয়ে দেয় যার ফলে পরবর্তী সময়ে বাচ্চা না হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায় । অনেক ধরনের ক্ষতিকর দিক রয়েছে এই ধূমপানের মধ্যে।

খালি পেটে সিগারেট খেলে কি হয়

আপনি সিগারেট খান ঠিক আছে তবে এটি কি আপনার জন্য ভালো না ক্ষতিকর । আপনি সেটা ভালো করেই জানেন যে আপনার জন্য সিগারেট কত বেশি ক্ষতিকর দিক ও শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে । এত কিছু জানার পরেও আপনারা সিগারেট সেবন করে থাকেন । এই সিগারেটটি অন্যান্য নেশার মতোই 

একটি নেশা । এই নেশাটি পৃথিবীর সব স্থানে মারাত্মকভাবে প্রভাব ফেলেছে । খালি পেটে খাওয়ার ফলে আপনার ঝুঁকি আরো বাড়িয়ে তুলে দুই গুণ সেগুলো কি কি জেনে নিন
  • খালি পেটে ধূমপান করার ফলে আপনার যৌন ক্ষমতা কমে যায় ।
  • সিগারেটের বিষাক্ত ধোঁয়া আপনার ঠোঁটকে কালো করে ফেলে ।
  • মুখে অতিরিক্ত গন্ধের সৃষ্টি হয় ।
  • মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায় ।
  • আলসারও গ্যাস্টিকের মত সমস্যার সৃষ্টি হয়।
  • ফুসফুসের ক্যান্সার দ্বিগুণ বেড়ে যায়।
  • মহিলাদের স্তন ক্যান্সার দেখা দেয়
  • স্বাস্থ্য নষ্ট হতে শুরু করে।
  • গর্ভবতী মহিলা ধূমপান করলে পেটের বাচ্চা মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
  • স্বাস্থ্য নষ্ট হতে শুরু করে।
  • হৃদ রোগ সৃষ্টি হয়।
  • ডিপ্রেশনের মহাকরণ।
  • হৃদপিণ্ড পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত সঞ্চালনের বাধাগ্রস্ত করে।
  • চোখের সমস্যা সৃষ্টি হয়।
  • হাঁপানের মতো রোগে আক্রান্ত হয়।
  • যক্ষা রোগে আক্রান্ত হয়।
আরো অনেক ধরনের ভয়াবহ রোগ রয়েছে যা আপনার জীবন পর্যন্ত যেতে পারে । আর এই সিগারেট বা যেকোনো নেশা জাতীয় জিনিস যদি খালি পেটে সেগুন করেন। তাহলে যে কোন রোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক গুণে বাড়িয়ে তোলে ।

ত্যাগঃ সিগারেট খেলে কি হয়, সিগারেট কি কি রোগের কারণ,খেলে মেয়েদের কি হয় ,সিগারেট খেলে কি যক্ষা হবে , সিগারেট আমাদের দেহের জন্য কতটুকু ক্ষতি করে , সিগারেটে কি কি ক্ষতি করে


মেয়েরা সিগারেট খেলে কি হয়?

এখন সাধারণত ছেলেদের মত মেয়েরাও ধূমপান করে । এতে সমাজ আরো বেশি বিপর্যয়ের মুখে পড়ে গেছে। যা থেকে বের হওয়া প্রায় এখন অসম্ভব। আগে তো শুধু ছেলেরা স্মোকিং করত এখন এর সঙ্গে সঙ্গে মেয়েরাও করতে শুরু করেছে । এই সিগারেট খেলেও যেরকম ক্ষতিগ্রস্ত হয় ঠিক মেয়েরাও 

ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন। তবে বলা যায় মেয়েরা আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। একটি গর্ভবতী মহিলাদের সিগারেট বা নিকোটিন সেবন করে থাকেন তার পেটে থাকা নবজাতক বাচ্চা এই বিষাক্ত ধোঁয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে । এমনকি বাচ্চাটি পেটের ভেতরে মারার যেতে পারে । এছাড়া মেয়েদের 

জটিল রোগ ও হতে পারে এই সিগারেট খাওয়ার ফলে । যেমন স্তন ক্যান্সার এই স্তন ক্যান্সারটি খুব প্রচলিত হয়ে গেছে এখনকার সময়ে। এর কারণ হচ্ছে মেয়েদের ধূমপান সেবন । অনেক পরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেছে নিকোটিন ও অ্যালকোহলের সঙ্গে জড়িত রয়েছে। সেই মেয়েদের স্তন ক্যান্সারের 

ঝুঁকি বেশি বেড়ে যায়। অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে । যে সব মেয়েরা ধূমপান করে না তাদের তুলনায় যারা ধূমপান করে ওই ধরনের সমস্যা দুই থেকে তিন দিন হয়ে থাকে । কিন্তু এটা স্থায়ীভাবে অনেকদিন বন্ধ হয় না । নিয়মিতভাবে হতেই থাকে । ধূমপান করার ফলে মেয়েদের সন্তান 

ধারণ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় । একসময় তা এক বড় সমস্যার সম্মুখীন সৃষ্টি করে । তু তাছাড়া ছেলেদের যেরকম সমস্যা হয়ে থাকে । ঠিক মেয়েদেরও ওই ধরনের সমস্যায় হয়ে থাকে । এই সিগারেট ও নিশা জাতীয় জিনিস সবগুলোতেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্ষতিকর প্রভাব । যা আমাদেরকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করতে সক্ষম হচ্ছে।

সিগারেট ছাড়ার পর দেহে যা ঘটে

আপনারা জানেন কি সিগারেট ছাড়ার পরে আপনার দেহে কি কি ঘটে । তাহলে জেনে নিন আপনার দেহে কি কি পরিবর্তন আসতে পারে এই সিগারেট ত্যাগ করার পরে । আপনি জানেন কি একটি সিগারেট থেকে আপনার দেহে ২০০ বেশি বিষাক্ত পদার্থ আপনার দেহে প্রবেশ করছে । কিন্তু এই 

সিগারেট ছাড়ার পরপরই আপনি লক্ষ্য করবেন আপনার দেহের , কিভাবে পরিবর্তন ঘটে। মাত্র ৩০ মিনিটের বিষয় , ধূমপান ত্যাগ করার পরে ৩০মিনিটের মধ্যে আপনার রক্তচাপ ও রক্তনালী স্বাভাবিক হয়ে যায় । আপনি যখন ধূমপান সেবন করেন তখন । আপনার শরীরে নিকোটিন যাওয়ার পরে যেসব 

 নার্ভ সিস্টেম থাকে ওগুলোকে উত্তেজিত করে তোলে ।, যা আবার পরবর্তী সময়ে নির্মল হয়ে যায়। সেই উত্তেজিত অবস্থা নেয়ার জন্য আপনি আবার সিগারেট খেয়ে থাকেন ।
  • সিগারেট ছাড়ার তিনদিন পর
আপনি ধূমপান করার ফলে খাবার যে স্বাদ ও গন্ধ পেতেন না । সেটি আবার তিন থেকে চার দিনের মাথায় স্বাভাবিক হয়ে আসতে লাগে । এর ফলে সঠিক স্বাদ পেতে শুরু করেন ।
  • সিগারেট ছাড়া পাঁচ দিন পর
ধূমপান ত্যাগ করা ৬০ থেকে ৫ দিন পর আপনার বুকের ভেতরটি স্বাভাবিক হতে শুরু করে । পাতলা পাতলা অনুভব হবে । শ্বাসকষ্ট এই ধরনের রোগ থেকে দূরে থাকবে । শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সুবিধা হবে কারণ আপনার রক্তে আর কোন নিকোটিন প্রভাবিত করছে না ।
  • ধূমপান ছাড়া ১০ থেকে ১৫ দিন পর
পরীক্ষার দেখবেন আপনার রক্ত চলাচল বৃদ্ধি হয়েছে । শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সমস্যা হতো তা সমাধান হয়েছে । আগের থেকে প্রায় ৪০ভাগ বেশি অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারছেন। এর সঙ্গে সঙ্গে আপনার খুশখুসে কাশি ভালো হয়ে যাবে । আপনার ফুসফুসের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো কাজ করবে ।
  • এক থেকে দুই মাস পর
আপনার দেহে শুক্রাণুর পরিমাণ বৃদ্ধি পাইতে শুরু করবেন । যাদের বন্ধত্বের রোগ ছিল তা আশঙ্কা জনক ভাবে কমে আসবে । তার দেহ আস্তে আস্তে স্বাভাবিক রূপে আসতে শুরু করবে । ক্যান্সার হওয়ার মতো ভয়াবহ রোগ থেকে অনেক গুণ দূরে থাকবে। এটা আরো অনেক ধরনের গুণ আপনি লক্ষ্য করতে পারবেন । যা আপনার শরীরকে আগে থেকে অনেক সচল এবং সুন্দর করে তুলবে ।

লেখকদের মতামত

আমাদের দেশে একটি প্রচলন হয়ে গেছে সিগারেট খাওয়া যা খুবই সাধারণ বিষয় মনে করে । কিন্তু এই স্বীকার যে কত প্রকার ক্ষতি করে আমাদের দেহে তা মানুষ যদি চোখে দেখতো তাহলে হয়তো আর এই সিগারেট বা কোন অ্যালকোহল হাতে নিত না । হ্যাঁ এটা সত্য যে সিগারেটের ঠোঁসে লেখা আছে । যে 

সিগারেট খাওয়া মৃত্যুর কারণ ও এতে ক্যান্সার হতে পারে । তবে এর থেকে ভয়াবহ রোগ হচ্ছে আমাদের শরীরে যা আমরা কল্পনাও করতে পারছি না । তাই আমাদের সবার উচিত এই ধরনের বাজে নেশার থেকে দূরে থাকা । এই সিগারেটটি খাওয়ার ফলে শুধু আপনি নয় বরং আপনার পরিবারও ক্ষতিগ্রস্ত 

হচ্ছে । তাই সিগারেট খাওয়া থেকে না খাওয়াই ভালো । এতে আপনি সব দিক দিয়ে লাভবান হবেন। যে অর্থ ব্যয় করে আপনি সিগারেট খাচ্ছেন । সেটি দিয়ে ভালো কিছু খান। তাহলে আপনার শরীরের অপকারিতার থেকে বাঁচবেন ও উপকারিতা পাবেন । তাই নিজে ভাল থাকুন অন্য কেউ ভালো রাখার 

চেষ্টা করুন।এই পোস্টটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হন তাহলে আপনার পরিচিত দের কাছে শেয়ার করুন এবং আপনার মূল্যবান কমেন্টটি করে আমাদেরকে জানিয়ে যান যে আপনার কেমন লাগলো

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url